সিগারেট খেয়ে ফুসফুস কে যতই দূষিত করে থাকুন না কেন এক নিমিষেই পরিষ্কার করুন।
একজন ব্যক্তি জল সেবন না করে কিংবা কোন কিছু না খেয়ে কয়েকদিন থাকতে পারে। কিন্তু জল না নিয়ে কিছু মিনিটও থাকতে পারে না আমাদের হৃদয় একদিনে প্রায় এক লক্ষ বার স্পন্দিত হয় আর একজন সাধারন ব্যক্তির ফুসফুসের দিনে প্রায় 20 হাজার থেকে 30 হাজার পর্যন্ত স্পন্দিত হয় থাকে এইভাবে দেখা গেলে আমাদের হার্ট এবং ফুসফুস কোনরকম বিশ্রাম ছাড়াই নিয়মিত কাজ করে থাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ স্মোকিং ধূমপান করা এমন একটি কাজ যেটি আমাদের ফুসফুuস এবং হার্ট দুটি অঙ্গের জন্য ক্ষতিকারক আর এটির প্রভাব পড়ে আমাদের মস্তিষ্ক চুল এবং ত্বকের মধ্যে কিছুদিন আগে একটি রিসার্চ এর মাধ্যমে জানা গেছে আমাদে র দেশে স্মোকারের চেয়ে এক্স এক্স মোকার এর সংখ্যা অনেক বেশি রয়েছে এরমানে আজকের দিনে যত মানুষ সিগারেট সেবন করছেন তার চেয়ে বেশি মানুষ দেখা যায় যারা আগে সিগারেট সেবন করতে এখন পুরোপুরি ছেড়ে দিয়েছেন আপনি যতদিন ধরে সিগারেট সেবন করেন না কেন এর চোখে থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব তামান জাতীয় দ্রব্য এবং সিগারেটের মধ্যে নিকোটিন পাওয়া যায় আর এ জন্য নিকোটিনের কারণে আমাদের মস্তিষ্ক বারবার সিগারেট সেবন করতে বাধ্য করে যখন কোন ব্যক্তি তামাক জাতীয় দ্রব্য বা সিগারেট সেবন করা শুরু করে তখন দিনের পর দিন আমাদের মস্তিষ্ক এটির মাত্রা বাড়াতে থাকে আগে যখন আমাদের একটি সিগারেট খেলেই সন্তুষ্ট মনে হত এর মাত্রা বাড়াতে বাড়াতে 10 থেকে 12 টা সিগারেট সেবন করলে সন্তুষ্ট মনে হয় না এছাড়া নিকোটিন আমাদের মস্তিষ্ক এবং রক্তের নিজের জায়গা তৈরি করে নেয় যার ফলে আমাদের অভ্যাস প্রয়োজনে পরিণত হয়ে থাকে শরীরে নিকোটিনের স্তর কম হতেই আমাদের মস্তিষ্ক আমাদেরকে সিগারেট সেবন করার সিগনাল দিয়ে থাকে রিচার্জের অনুসারে একটি সিগারেট জ্বালানোর হলে প্রায় 4000 আলাদা প্রকারের কেমিক্যাল নির্গত হয় যার মধ্যে 44 টি ভয়ঙ্কর কেমিক্যাল এবং 43 টি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কেমিক্যাল নির্গত হয় এসব কেমিক্যাল আমাদেরকে অনেক বেশি দূষিত করে দূষিত রক্ত শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রভাবিত করে থাকে যার ফলে আমাদের স্ক্রিন খারাপ হতে থাকে বেশি টেনশন সৃষ্টি হয় বেশি সময় ধরে সিগারেট সেবন করতে থাকলে পুরুষের সেক্সুয়াল সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে দেখা দিতে পারে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় খুব সহজে সৃষ্টি হয়ে যায় পিংক কালারের হয়ে থাকে এবং ধূমপান করা হয়ে থাকে আমাদের শরীরের সমস্ত ধীরে ধীরে কাল করতে থাকে এ অবস্থায় জরুরি হলো আমাদের ফুসফুসকে পরিষ্কার বা ডিটক্স করে আমাদের শরীরের সমস্ত রক্ত কেউ ধীরে ধীরে কাল পড়তে থাকে এই অবস্থায় জরুরি হলো আমাদের ফুসফুস পরিষ্কার করে তামাক জাতীয় দ্রব্য এবং সিগারেট সেবন সবচেয়ে ভালো মোবাইল এবং করার ফলে যে খারাপ প্রভাব সৃষ্টি হয়েছে সেগুলি শরীর থেকে পুরোপুরি বাইরে বের করা যায় আরেকটি বের করার জন্য সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে আয়ুর্বেদিক উপায় বা ঘরেলু উপায় রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করলে আমাদের শরীরের দূষিত ফুসফুস
কোন মন্তব্য নেই